তাহাদের সংসারের 'অবসান', রইল বাকি ২৪০ ঘণ্টা
শাকিব খান-অপু ব্শ্বিাসের বিয়ের খবর গত বছর চমকে দিয়েছিল চলচ্চিত্রপ্রেমীদের। গত বছর তাদের বিয়ের খবর যতটা আলোচনা সৃষ্টি করেছিল ততটাই নীরবে এ শোবিজ দম্পতির তালাক কার্যকর হয়ে যাচ্ছে। নানা কারণ দেখিয়ে গত ২২ নভেম্বর অপু বিশ্বাসকে তালাকের নোটিশ পাঠান শাকিব। যার একটি কপি পাঠানো হয়েছিল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে (ডিএনসিসি)। শাকিব-অপুর তালাক ঠেকাতে ডিএনসিসি থেকে চেষ্টাও করা হয়েছিল। কিন্তু সব চেষ্টাই বিফলে গেছে।
গত ১৫ জানুয়ারি প্রথম সালিশী বৈঠকে অপু বিশ্বাস একা এসেছিলেন। শাকিব কিংবা তার কোনো প্রতিনিধি ওই বৈঠকে ছিলেন না। আজ সোমবার দ্বিতীয় বৈঠকে শাকিব-অপু কেউই আসেননি। শাকিব বারবারই তালাক কার্যকরের পক্ষে ছিলেন। প্রথমে তীব্র বিরোধিতা করলেও অপুও সম্প্রতি তালাক মেনে নিয়েছেন। নোটিশের ৯০ দিন পর স্বামী-স্ত্রীর সমঝোতা না হলে বিধি মোতাবেক ডিভোর্স কার্যকর হয়ে যায়।আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি তাদের তালাক কার্যকর হয়ে যাচ্ছে। সে হিসেবে শাকিব-অপুর সংসারের অবসান ঘটছে ২৪০ ঘণ্টা পর।
সোমবার সকালে মুঠোফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে অপু বিশ্বাস বলেন, শাকিবের সঙ্গে সংসার টিকিয়ে রাখার অনেক চেষ্টাই করেছি। আমার দিক থেকে কোনো ত্রুটি ছিল না। এমনকি প্রথম সালিশ বৈঠকেও হাজির হয়েছিলাম ডিএনসিসিতে। কিন্তু শাকিবের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়াশব্দ এখন পর্যন্ত পাইনি। তাই আমিও ডিভোর্সের বিষয়টা মেনে নিয়েছি। আজ আর সালিশী বৈঠকে যাব না। তাছাড়া সেখানে গিয়ে কোনো লাভ হবে বলেও মনে করি না।
No comments